সনাতন গড়াই, পশ্চিম বর্ধমান : পুলিশ তো ওর কর্মচারী ছিল, শাহজাহানের বাড়ি থেকে পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের পরেই বললেন দিলীপ ঘোষের। দুর্গাপুরের নিউ টাউনশিপ থানার এবিএল এলাকায় একটি মাঠে প্রাত:ভ্রমণ এবং এলাকার একটি চায়ের দোকানে চা চক্র সারেন বর্ধমান দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। সন্দেশখালি তে শাহজাহানের বাড়ি থেকে বিদেশি অস্ত্র আর পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র এবং একাধিক বোমা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন,”সিপিএম আমলে পিস্তল নিয়ে ঘুরতো সেই শাহজাহান এখন AK47 আর বিদেশী অস্ত্র নিয়ে ঘুরতো। বাড়িতে।
যারা ইডি অফিসারদের ওপর হামলা চালিয়েছিল সেই ২০০ জনই সন্ত্রাসবাদি। তাদের সকলকেই জেলে ঢোকানো দরকার। ওর বাড়ি থানা ছিল পুলিশ তো ওর কর্মচারী। যা বলতো তাই করতো। বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে এসে খাইয়ে পড়িয়ে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ক্যাম্প করে রাখতো শাহজাহান। ক্যাম্পের খরচ দিত জেলা পরিষদ। তারপরেই ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তাদের পৌঁছে দেওয়া হতো।”তিনি আরো বলেন,”রাজ্যে এত সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটছে আর অস্ত্র উদ্ধার করতে পুলিশ আধা সেনা ঢুকতেই পারছ না সেজন্য কমান্ডো নামাতে হচ্ছে। নেতাদের ঘরে ঢুকতে হলে তো আর্মি নামাতে হবে।”