নিজস্ব প্রতিনিধি : একেতো তাপমাত্রার জেরে মানুষের জীবন জেরবার, তারপরে মঙ্গলবার মঙ্গলচণ্ডী পুজো আর তারপরের দিন জামাইষষ্ঠীর বাজারদরে সাধারণ মধ্যবিত্তদের ঘরে বাজারদরের তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বাড়ছে।
চাহিদা বাড়ছে মিষ্টির এবং ফলের, ফলের বাজার হচ্ছে অগ্নি মূল্য।
সোমবার বর্ধমানের বাজারে ল্যাংড়া আম ৮০-১০০ টাকা প্রতি কেজি বিকিয়েছে। হিমসাগর ১০০ টাকা প্রতি কেজি এবং দেশি আঁটির আম ৪০-৫০ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে। লিচুর দাম ১২০-১৫০ টাকা প্রতি কেজি। তরমুজ ৩০-৪০ টাকা প্রতি কেজি। আপেল ২০০-২৫০ টাকা প্রতি কেজি। কাঁঠালীকলা ৬০-৮০ টাকা ডজন। সিঙ্গাপুরী কলা সাইজ অনুযায়ী ৪০ থেকে ৭০ টাকা প্রতি ডজন বিক্রি হয়েছে। জামের দাম ৩০০ টাকা কেজি। শশার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি।
এবছর আমের ফলন কম হওয়ায় এমনিতেই বাজার চড়েছে। তার ওপর আমদানি কম।
এরই পাশাপাশি তীব্র গরমের জন্য ফল পচে যাচ্ছে। লিচুর দাম বাড়ার মূল কারণ তীব্র গরম।শশার আমদানী ঠিক থাকলেও ব্যবসায়ীদের কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। বিক্রেতাদের দাবী, একদিকে ফলন কম অন্যদিকে, তীব্র গরমের জন্য এবার ফলের দাম বেড়েছে। অপরদিকে, ক্রেতারা জানিয়েছেন, গতবারের তুলনায় এবার ফলের দাম অনেকটাই বেশি। আর তাই নিয়মরক্ষা করতে যতটুকু কেনা যায় তাই কিনতে তাঁরা বাধ্য হচ্ছেন।