১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Advertisement

কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য অধ্যাপক ড. গৌতম পাল উদ্বোধন করলেন গল্পগ্রন্থ ‘বিস্তীর্ণ জলছবি’

নূতন ভোরের প্রতিবেদন : আধুনিক সাহিত্য চর্চা ও সাহিত্য বিকাশে বরাবরই নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী একটি প্রকাশন হিসেবে সফলতার সঙ্গে প্রমাণ করে এসেছে “উদার আকাশ”। উদার এই প্রাঙ্গনের সুবিশাল ছায়াতলে সময়ের পরিক্রমায় প্রকাশিত হয়ে চলেছে অসংখ্য সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। সাম্যবাদ এবং অগ্রগামী চিন্তা মননের পরশ পাথর স্পর্শে নেবার কারণে “উদার আকাশ” দুই বাংলার সাহিত্যাঙ্গনে ইতিমধ্যেই একটি অত্যন্ত আদরনীয় ও জনপ্রিয় নাম। সুযোগ্য প্রকাশক ফারুক আহমেদের বলিষ্ঠ হাত পাঁকড়ে বাংলা ভাষার উদার সাহিত্যাঙ্গনে দিনেদিনে নিজেদের আত্মপ্রকাশ ও সুপরিচিত করে তুলছে দুই বাংলার অগনিত লেখক ও সাহিত্যিক। যাদের কুশলী কলমে জন্ম নেওয়া সাহিত্যকর্মে সমৃদ্ধ হয়ে চলছে, বাংলা সাহিত্য খনি। এই গতিপথ কেবল পশ্চিমবঙ্গেই নয় এর গন্ডি ছাড়িয়েছে আন্তর্জাতিক সীমানাও। দুই বাংলার সাহিত্য ধারা যেন একই সুতোয় চমৎকার ভাবে গ্রথিত করে নিয়েছে “উদার আকাশ।” আর এই অগ্রযাত্রার পথ ধরেই গত ২৯ শে জুলাই ২০২২ এ কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য ডঃ গৌতম পাল স্যারের হাতে উম্মোচিত হয়েছিল, বাংলাদেশি লেখক সোনিয়া তাসনিমের গল্পগ্রন্থ “বিস্তীর্ণ জলছবি” সামাজিক জনরায় রচিত এই বইটির ১১২ পাতা জুড়ে সজ্জিত থাকা বিশটি ছোটগল্প বুঝি আমাদের জীবনের আয়না হয়েই সামনে উন্মেলীত হয়ে পড়ে। চমৎকার এই বইটি অল্পসময়েই পাঠক দরবারে ব্যাপক ভাবে সমাদৃত হয়। যার জের ধরে আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা ২০২৩ এর অন্তিম দিনে মৃণাল মঞ্চে উন্মোচিত হয় বইটির দ্বিতীয় সংস্করণও। দারুণ সম্পাদনা এবং আকর্ষনীয় প্রোডাকশান এবং অনবদ্য লেখনীশৈলীর কারণে পরবর্তীতে বইটি বাংলাদেশেও পাঠকনন্দিতা অর্জন করে নিতে সক্ষম হয়৷

 

Advertisement

 

 

Advertisement

 

 

Advertisement

ধারাবাহিক এই সফলতার জের ধরে গত বুধবারে সহ উপাচার্যের কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি এবং কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য অধ্যাপক ড. গৌতম পাল উদ্বোধন করলেন গল্পগ্রন্থ ‘বিস্তীর্ণ জলছবি’। ” উদার আকাশ” প্রকাশনের স্বত্বাধিকারী প্রকাশক ও কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের গবেষক ফারুক আহমেদ এই ব্যাপারে বলেন, “উদার আকাশ” প্রকাশন থেকে প্রকাশিত দ্বিতীয় সংস্করণ ‘বিস্তীর্ণ জলছবি’ গল্পগ্রন্থের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন সহ উপাচার্য অধ্যাপক ড. গৌতম পাল। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির এমন বেগবান গতির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করবার সাথে দুই বাংলার সাহিত্য ও সংস্কৃতির অবারিত স্রোত ভবিষ্যতে সৃজনশীলতার পথে ধাববান হবে বলে এমন আশাবাদও ব্যক্ত করেন তিনি।

Advertisement