৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Advertisement

How to deactivate UPI: স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে UPI ডিঅ্যাক্টিভেট করবেন কীভাবে

আমরা প্রত্যেকই এই নিয়ে সতর্ক থাকি বটে, তবে অঘটন ঘটতেই পারে। আর স্মার্টফোনের যুগে ফোন হারানো মানে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়া। একগাদা মিডিয়া ফাইলস তো বটেই, তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ যাবতীয় ইউপিআই অ্যাকাউন্টগুলি নিষ্ক্রিয় করা। কোভিডকালে এখন যাবতীয় টাকাপয়সা লেনদেন করা হয় এই ইউপিআইয়ের মাধ্যমে। গত জুন মাসে এই  ইউপিআইয়ের মাধ্যমে টাকা লেনদেনের মাত্রা প্রায় ২৮০ কোটি ছাড়িয়েছে। তাই এই বাজারে স্মার্টফোন হারানো বড়ই বিপদ। তবে এই বিপদের মধ্যে পড়লে কী ভাবে নিজের আর্থিক সুরক্ষা বজায় রাখবেন জেনে নিন।

স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে কীভাবে ডিঅ্যাক্টিভেট করবেন  ইউপিআই

Advertisement

প্রথমেই বলে রাখা ভাল, এই ডিঅ্যাক্টিভেট প্রক্রিয়ার সময় কোনও মতেই আপনার ইউপিআই  পিন কাউকে দেবেন না। মনে রাখবেন যাঁরা প্রকৃত কাস্টমার কেয়ার এগজিকিউটিভ, তাঁরা পিন বা পাসওয়ার্ড  কখনই আপনার কাছে জানতে চাইবেন না। এ বার ধাপে ধাপে ডিঅ্যাক্টিভেট করার বিষয়গুলি জেনে নিন।

প্রথমে, আপনি যে নেটওয়ার্কের গ্রাহক সেই কাস্টমার কেয়ারের কল করে আপনার নাম্বার ব্লকার চেয়ে নিন। এটা করলে আপনার ফোন যে চুরি করেছে সে আপনার সিম কার্ড ব্যবহার করে নতুন কোনও ইউপিআই পিন জেনারেট করতে পারবে না।

Advertisement

এই নাম্বার ব্লকিং প্রক্রিয়া চলাকালীন আপনার পুরো নাম, বিলিং অ্যাড্রেস, লাস্ট রিচার্জ, ইমেল আই ডি ও অন্যান্য তথ্য দিতে হতে পারে।

নাম্বার ব্লক হয়ে গেলে এ বার আপনাকে ব্যাঙ্কে যোগাযোগ করতে হবে। ব্যাঙ্কের হেল্পলাইন নাম্বারে কল করে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক করাতে হবে। একইসঙ্গে আপনার ইউপিআই সার্ভিস ডিসএবেল করতে হবে।

Advertisement

এই কাজগুলো মিটলে এ বার  মোবাইল ফোন হারানো বিষয় ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে থানায় একটি এফআইআর দায়ের করতে হবে। এফআইআরের কপিটা নিয়ে এ বার আপনি একই নাম্বার আপনার সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছ থেকে নিতে পারবেন। এবং আপনার ব্যাঙ্কের সঙ্গে আপনার নম্বার ফের অ্যাক্টিভেট করে নিতে পারবেন।

Advertisement